Tuesday, October 31, 2006

লগি, বৈঠা, জনরোষ, হায় দেশপ্রেম!

বিগত কদিনের ঘটে যাওয়া এত বেশী অসাধারন ঘটনা আমার মতো একজন সাধারন মানুষকেও বেশ ধন্দে ফেলে দিয়েছে। আমরা যারা শান্তির পক্ষের, যারা বেশ কম বুঝি, তাদের ছোট্ট ঘিলুতেও এটুকু বোধ বোধহয় এতদিনে জন্মেছে যে, লাঠি বৈঠার চেয়েও অনেক শক্তিশালী সম্মিলিত মানুষের মুষ্টিবদ্ধ হাত,রাজপথ প্রকম্পিত করা শ্লোগান, আর যুগোপোযোগী সাহসী বলিষ্ট নেতৃত্ব। বাংলাদেশী হিসেবে আমি গর্ববোধ করি কারন একমাত্র আমাদেরই রয়েছে ভাষার জন্য জীবন দেয়ার গৌরবময় ইতিহাস, স্বাধীনতার জন্য সর্বস্ব বিলিয়ে দেবার স্বর্ণোজ্বল বীরত্বগাথা, গনতন্ত্রের জন্য রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করবার অবিস্বরনীয় অতীত। নিজেকে বিসর্জন দেয়ার এই বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী জাতিটি কী সাংঘাতিক রকমের অসাধ্য সাধন করেছে খালি হাতে, খালি বুকে। 'যার যা আছে তা নিয়ে' শত্রু মোকাবেলার একটি চুড়ান্ত ঘোষনা অবশ্য এই জাতি পেয়েছিল সে ঘোষণা ছিল শত্রু মোকাবেলার, বিরোধীদল মোকাবেলার নয়। আর চুড়ান্ত বিজয়ও এসেছিল গোটা জাতির সম্মিলিত প্রতিরোধে, শত্রুর বুক কাঁপিয়ে দেয়া শ্লোগানে, লাঠি বল্লমে নয়। চোখের সামনেই এত জ্বলজ্বলে দৃষ্টান্ত থাকার পরেও, লগি বৈঠা কেন?
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শেষ দিনগুলোতে আমি রাতে একা ঘুমাতে পারতাম না। একাকী শুয়ে চোখ বন্ধ করলেই একটা দু:স্বপ্নে আতকে উঠতাম। আমার চোখের সামনেই আমার এক সহপাঠিকে কুপিয়ে আধমরা করার পরে মৃত্যুপথযাত্রী আমার বন্ধুর অর্ধমৃত মাথাটি একটি ইটের ওপরে রেখে আর একটি ইট দিয়ে মাথা থেতলে দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করছে ধর্মের হেফাজতকারী একদল ছাত্র। চোখের সামনে ঘটে যাওয়া এই পৈশাচিক নারকীয়তা দু:স্বপ্ন হয়ে আমাকে কতদিন নির্ঘুম রেখেছিল তার সঠিক পরিসংখ্যান না রাখলেও কমপক্ষে লক্ষবার আল্লাহকে বলেছি, খোদা, মানবচক্ষে এ দৃশ্য যেন আর দেখতে না হয়। তবুও দেখতে হল একদল মানুষ ধর্মের হেফাজতকারী( ) একজন মানুষকে পিটিয়ে মারছে। দৃশ্য এক বদল শুধু অভিনেতাদের। দৃশ্যপট পাল্টানোর জন্য আসুন আর একবার আমরা মানুষের মনুষত্ববোধ জাগ্রত করার জন্য করুণাময়ের কাছে প্রার্থণা করি।
মজার একটা ঘটনা বলি শুনুন।
আমাদের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন আওয়ামীলীগ যে ভাষায় কথা বলবে তার দলও সেভাবে জবাব দেবে।
তাহলে এবারে বলুনতো নিচের ধাধা দুটোর কোনিট ঠিক?
"কুকুরের কাজ কুকুর করেছে................."
নাকি
"যেমন কুকুর তেমন মুগুর"
আসলে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হচ্ছে- 'ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না (?)।

Saturday, October 28, 2006

কতগুলো লাশ এবং আমাদের রাজনীতি

বরাবর যে বিষয়টির প্রতি আমার চরম অনাগ্রহ, দুর্ভাগ্যজনক হলেও আমি সেই বিষয় নিয়ে পড়াশুনা করেছি। বিষয়টি হলো রাজনীতি, আর বাস্তবতা হলো রাজনীতি বিজ্ঞানে আমি মাষ্টার্স করেছি। সে প্রসঙ্গ থাকুক। আমার অনাগ্রহের বিষয়টিতে আসি। আমার চাচাতো ভাই যিনি একজন তুখোড় ছাত্র ছিলেন আর যার ছিল মানুষকে ভালোবাসবার প্রচন্ড ক্ষমতা। ফলে আমাদের কাছে তো তিনি প্রিয় ছিলেনই, আমাদের চারপাশে যারা রয়েছিলেন তাদের সবার কাছে তার জনপ্রিয়তা ছিল আকাশচুম্বী। সালটা ঠিক মনে নেই তবে পচাত্তর ছেয়াত্তরের দিকে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং যথারীতি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। ফলাফল যা হবার তাই হলো দীর্ঘ আট বছর পর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বরুলেন এবং রাজনীতি নিয়ে এতটাই মেতে থাকলেন যে, মেঘে মেঘে বেলা যে শেষ হয়ে এসেছে টেরই পেলেন না। আজ তিনি নিতান্তই অসহায় একজন মানুষ। যার নিজস্ব কোনও কাজ নেই, নেই স্বাভাবিক জীবন যাপনের সামান্যতম অবস্থানটুকুও। রাজনীতি অনেককে অনেক কিছু দিলেও আমার প্রিয় একজন মানুষকে এভাবে নি:স্ব করে দেয়ায় এই বিষয়টির প্রতি কেমন যেন এক ধরনের সহজাত অনাগ্রহ সৃষ্টি হয়ে যায়, যা আজ অব্দি রয়ে গেছে। রাজনীতির প্রতি আমার অনাগ্রহের এই বড় কারনটা ছাড়াও আরো একটি কারন রয়েছে পরে নাহয় একিদন লিখব। তখন থেকেই রাজনৈতিক কোন আলোচনা আমার বিরক্তির একটা প্রধান কারন হয়ে দাড়িয়েছে। কিন্তু শত চেষ্ঠা করেও যে মাটিতে আমার জন্ম তার অসম্মান দেখলে চাপা প্রতিবাদটা আটকাতে পারিনা, যেজন্য আজকের এই লেখা।
কদিন ধরে আমাদের দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আমাকে কেমন যেন ভাবিয়ে তুলেছে। আমি জানি, গনতন্ত্র বোকাদের শাসন কিন্তু তারপরেও বর্তমান বিশ্বে গনতন্ত্রই একমাত্র রাষ্ট্রব্যবস্থা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে যা অন্যকোন মতবাদ পারেনি। আমাদের দেশে স্বাধীনতার পরে দেরিতে হলেও গনতন্ত্রের চর্চা শুরু হয়েছে। গনতন্ত্রের চর্চা শুরুর দিকে আমার ভিতরে একধরনের নেতিবাচক অনুভুতি কাজ করতো। কিন্তু নিজেকে প্রবোধ দিতাম এই বলে যে, গনতন্ত্রতো চর্চার বিষয়। নিরবিচ্ছিন্ন চর্চা করলে একদিন ঠিকই পরিশুদ্ধ গনতন্ত্র এদেশে প্রতিষ্ঠিত হবেই। কিন্তু যতই দিন যাচ্ছে, গনতন্ত্রের বয়স যত বাড়ছে আমার ভিতরের নৈরাশ্যের বোধটা ততই প্রকট হচ্ছে। বেশ কিছুদিন থেকেই বিরোধীদল দাবী করে আসছিল যে তারা কে এম হাসানের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার মানবে না, তাদের দাবী যে হাসান বি এন পি'র দলীয় লোক। এরকম পরিস্থিতিতে দুই দলের সাধারন সম্পাদক পর্যায়ে ম্যালা ক্যাচালে ভরপুর সংলাপও হলো, কাজের কাজ কিছুই হলো না। কোন সুরাহা ছাড়াই সংলাপ ভেঙ্গে গেল। বি এন পি ঘোষণা দিল কে এম হাসান প্রসঙ্গ ছাড়া আলোচনা হতে পারে আওয়ামীলীগ ঘোষণা করলো কে এম হাসানকে সরকারপ্রধান করা হলে লাগাতার অবরোধ কর্মসূচী দেয়া হবে, সারাদেশ থেকে ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হবে। এরকম সংঘাতময় পরিস্থিতিতে সাতাশ তারিখের রাতটা আতংকে কাটলো। আর আজ সকাল থেকে শুরু হলো মাঠ দখলের লড়াই। এই লেখাটি লেখা পর্যন্ত সংঘাতে মোট দশজন প্রান দিয়েছেন ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায়, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, আহত হওয়ার ঘটনা ঘেটেছে প্রতিটি জেলায় এবং অধিকাংশ উপজেলায়। এত খারাপ সংবাদের মাঝেই 'মজার' একটি ঘটনা ঘটেছে, ঘটনাটি হচ্ছে, সন্ধ্যায় কে এম হাসান প্রেস রিলিজের মাধ্যমে সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন। তবে কি হাসান সাহেব আমাদের রাজনৈতিক সহিস্ঞুতার পরীক্ষা নিচ্ছিলেন? নাকি তিনি ভাবছিলেন, "দেখি লায়লা কেয়া কারেগা"

Thursday, October 26, 2006

একটি পোষ্টার, আমার ঈদ এবং কিছু কথা


আমি যে এলাকায় থাকি তার চারদিকে হিন্দু ধর্মাবলম্বিদের সংখ্যাধিক্য থাকায় তাদের বোধ, ধমার্মাচারের সাথে আমার নাড়ির টানটা কিছুটা হলেও শক্ত। এবারে আবার দুর্গাপুজা পড়েছে রোজার মধ্যে। পুজার্চনা শুরুর দু'একদিন আগে নিকটতম এক প্রতিবেশির সাথে কথা হচ্ছিল পুজা কেমন হবে তা' নিয়ে। জিজ্ঞাস করেতই ভদ্রলোক বিরস মুখে বললেন-"ক্যামন আর হবে দাদা?" একটু থমকে গেলাম । আমার জানামতে ধর্মীয় এই অনুষ্ঠানিটর ব্যপারে রাষ্ট্র তার পরিপুর্ণ দায়িত্ব এবারে পালন করেছে। পুজার দিনগুলোতে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশের এলিট বাহিনী RAB নামানো হয়েছে আর এই বাহিনীটিও অত্যন্ত বিশ্বস্ততার সাথে তাদের দায়িত্ব পালন করছে। তাহলে উত্সবমুখর পুজা উদযাপনে বাধাটা কোথায়? আমার সেই প্রতিবেশীকে প্রশ্নটা করেওছিলাম কিন্তু তিনি বেশ চতুরতার সাথে উত্তরটা এড়িয়ে গিয়েছিলেন। ঈদ এখানে না করলে বোধহয় এই প্রশ্নটার উত্তর কোনো দিনও জানা হতো না।


নামাজ শেষে মাঠ থেকে বেরিয়েই মোড়ের কাঠলগাছে কম্পিউটারে কম্পোজ করা ছোট্ট একটা পোষ্টার চোখে পড়লো। ঈদে এরকম অনেক পোষ্টারই ছাপানো হয় মনে করে পোষ্টারটা না পড়েই বাসায় চলে এলাম। বিকেলের দিকে বাজার যাওয়ার সময় পোষ্টারটা আবারও চোখে পড়লো তবে ততক্ষনে পোষ্টারটির অর্ধেক কে বা কারাযেন ছিড়ে নিয়ে গেছে। পোষ্টারের ছেড়া অংশটি আমার আকর্ষন আরও বাড়িয়ে দিল। কাছে গিয়ে ছেড়া অংশটি পড়লাম। 'জয় মা' লেখা দিয়ে শুরু করা পোষ্টারটির দ্বিতীয় লাইনে "ঈদ মোবারক" লিখে মুসলমানদেরকে ঈদের শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। তার পরের লাইনগুলো ছেড়া যেটুকু আছে তাতে সম্ভবত লেখা ছিল "ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার"। আমার অনুভুতির সকল স্তর কেন যেন আচমকা কেঁপে উঠলো। তবে কী, যে বা যারা পোষ্টারটি ছিড়েছে তারা একজন মানুষের এই ভীত সন্ত্রস্ত শুভেচ্ছাটুকুও সহ্য করতে পারে না। তবে কী এজন্যই আমার প্রতিবেশী রাষ্ট্রের নেয়া সর্ব্বোচ্চ নিরাপত্তা সত্ত্বেও স্বত:স্ফুর্তভাবে পুজায় আনন্দ করতে পারছে না?

হয়তোবা তাই ।

হয়তোবা তা নয় ?

ঈদ মোবারক !


অবশেষে আরও একটা নিরুত্তাপ দিন জীবনবৃক্ষ থেকে খসে পড়লো। আজ ঈদ, নিরুত্তাপ এই দিনের উত্তপ্ত অভিনন্দন গ্রহন করুন- ঈদ মোবারক!!

ঈদের এই দিনে প্রতি বছর কেন যেন বিষাদে মনটা ভরে ওঠে
অথচ আমি কিন্তু নৈরাশ্যবাদী নই। অনেক ভেবেছি কিন্তু এই বিষাদের যৌক্তিক কোন কারন আজ অব্দি উদ্ধার করতে পারিনি। শেষমেষ ইদানীং ভাবনাটা ছেড়েই দিয়েছি, কেননা আমার জ্ঞানের বাইরে অনেক কিছুই তো ঘটছে- এটাও নাহয় ঘটুক।

প্রতিটা মানুষের মধ্যেই বোধহয় এমন মিশ্র বৈপরীত্য আছে।
নাকি নেই? আমি ঠিক জানি না। আর কখনো জানা হবে কিনা তাও জানা নেই।

Tuesday, October 24, 2006

কাল ঈদ !


রোজা আর ঈদ নিয়ে এবার অনেক ফ্যাসাদ হলো। প্রথম বিপত্তি শুরু হল রোজা শুরু নিয়ে। সবার ধারনা মিথ্যা প্রমান করে রাতের সংবাদে বলা হল রোববার রোজা হবেনা, যদিও মধ্যপ্রাচ্যে রোজা শুরু হয়েছে শনিবার সে হিসেবে রোববার বাংলাদেশে রোজা শুরু হবার কথা। এভাবে যদিও রোজা শুরু হল কিন্তু মুল বিপত্তি বাধলো ঈদ কবে হবে তা নিয়ে। এদেশের অনেকেই ঈদ করেছে গতকাল, মুফিত আমিনীসহ অনেকেই করেছে আজ, ইন্দোনেশিয়া, পশ্চিমবঙ্গে ঈদ হয়েছে আজ আর আমরা ঈদ করবো কাল।
কাল যখন আমরা কাধে কাধ মিলিয়ে এক সারিতে সকল বিভেদ ভূলে নামাজে দাড়াবো তখন কী আমাদের মহামান্য দুই নেত্রী সকল বিভেদ ভূলে যাবে? আমি জানি যাবে না। বিভেদ ভুলে গেলে কী রাজনীতি হয় ???

তবুও ঈদের শুভেচ্ছা ।

ঈদ মোবারক।।

(ছবি: জনকন্ঠের সৌজন্যে)



Monday, October 23, 2006

বড় বেশী বেদনার কথা


ঈদকে সামনে রেখে মানুষের হুঢ়োহুড়ি দেখে তাজ্জব বনে যাই। ঈদের আগের সপ্তাহেই আমার মনটা কেমন যেন বিষন্নতায় ভরে ওঠে। সবসময় তটস্থ থাকি কখন আরো একটা দু:সংবাদ পাবো। যেমন আজ পেলাম।


বেশ কিছুদিন টিভি দেখছিনা। আজ বসলাম। বসেই মনটা খারাপ হয়ে গেলো। দুটি লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষের ফলে একটি লঞ্চ ২০০জন যাত্রী নিয়ে ডুবে গেছে। সন্ধ্যা পর্যন্ত লাশ পাওয়া গেছে ১৬টি কতজন নিখোজ রয়েছে তার কোন সঠিক পরিসংখ্যান সরকার দিতে পারেনি। অবশ্য পারার কথাও নয়। কারন আমাদের সরকার বাহাদুর এ মুহুর্তে সংলাপ নিয়ে মহা ব্যস্ত রয়েছে। আমার বিশ্বাস অবশেষে এই সংলাপ-নাটকও অশ্ব ডিম্ব প্রসব করবে। হায় সেলুকাস! বড় বিচিত্র এই দেশ ?

Friday, October 20, 2006

এমনো দিন আসে !

আজ কদিন থেকে শরীরটা মোটেও ভালো নেই। অনবরত জ্বরের অনুভূতি নিয়ে দিন কাটাচ্ছি। গত সপ্তাহ থেকে আবহাওয়া পাল্টাচ্ছে। সন্ধ্যা থেকেই শুরু হচ্ছে হালকা কুয়াশার মোহময় রাত। শেষরাতে কুয়াশার প্রকোপ এতটাই বেড়ে যায় যে, কদিন আগের খুলে রাখা জানালার কুয়াশায় সর্দিতে ভুগছি। আজ ইদুল ফিতরের আগের সপ্তাহের শেষ অফিস। ভীষন রকমের ব্যস্ততায় কাটলো পুরোটা দিন, লোকজন ক্যামন পাগল হয়ে গেছে টাকার জন্য।

Wednesday, October 18, 2006

বড় বেশী বিষন্ন আমি















আজ কদিন ভীষন বিষন্নতা যাচ্ছে।
মানুষের মন বোধহয় এমিনই।

কোন কারন ছাড়াই মেঘলা আকাশের মতো বিষন্নতার মেঘে ছেয়ে যায় মনের আকাশ।


যে আমার একান্ত কাছের
যে আমার নিতান্ত আবেগের
যাকে মনে করে নরুত্তাপ কাটানো যায় সারাদিন সারাবেলা
সে আমায় বুঝলোনা
বুঝলোনা কিছুতেই!!

Tuesday, October 17, 2006

ভাল আছি কী ?



সকালের রোদ্দুর আমাকে বললো
ভাল আছ কী?


দুপুরের মেঘলা আকাশ বললো আমায়
ভাল আছ কী?


অনেক ভাবনার মায়াজাল ছিরে
অনেক হিসেব নিকেশ করে মিলিয়ে নিলাম
জীবেনর সব লেনাদেনা-


আসেল কী ভাল আছি?

Sunday, October 15, 2006

আমার দেশ



আমার সোনার বাংলা
আমি তোমায় ভালবাসি
চিরদিন তোমার আকাশ তোমার বাতাস
আমার প্রানে বাজায় বাশি
আমি তোমায় ভালবাসি।

প্রথম বাংলা

বিগত তিন দিনের চেষ্টায় আজ প্রথম বাংলায় লিখতে পারলাম। মন খুলে কথা বলার আনন্দ, কিযে আনন্দ, আনন্দে চোখে জল এসে যাচ্ছে। গতকাল শান্তিতে নোবেল পেয়েছেন ড: ইউনুস। বাংলাদেশী হিসেবে গর্বে বুক ভরে যাচ্ছে কিন্তু চাদের গায়ে কলংকের মত বুকে বিধছে নিম্নবিত্তের শ্রম শোষণ করে পুজিবাদের বিকাশে ক্ষুদ্র ঋণ কিভাবে কাজ করেছ তা ভেবে।

Tuesday, October 10, 2006

WHATS HAPPENED

Perhaps men can take lesson from his parents in early life. If somebody fail to earn it she is fully incomplete women. Whats happened to my life. She learned a bad lesson likely critisise everybody in her early life and unable to giveup this bad habit. trying continuously dont know what will happen?

Saturday, October 07, 2006

KALI MONDIR, TUSHBHANDER


This is one of the ancient temple of Tushbhander upazila. Localy it is called "kali mondir", situeted at the south-western corner of main market. Not the cause of repairing for a long time the temple was nearly abolished. But by the step of Upazila Administrationit regain her youngness. Became a very beautiful sight with ancient age. Posted by Picasa

Friday, October 06, 2006

MY FIRST POST


Today was eleventh ramajan. Tomorrow is holiday, very nice day for my tiered life. So i wish to celebrate the night, making this post wishing a very good experiance for all